Recents in Beach

আসুন জেনে নেই সকালে খালি পেটে মেথি খেলে কী হয়






মানুষ যদি এই মেথির উপকারীতা জানত তাহলে তা স্বর্ণের ওজনে তা কিনে নিত। মেথি বিচ এমন একটি বিচ এই মূল্যবান বিচ সবার ঘরে থাকলে ও অনেকেই জানেন না এই বিচের কেরামতি কী।মেথি বিচ কীভাবে খেলে কোন কোন রোগ দোর হবে। সঠিক উপায়ে মেথি অনেকেই খেতে জানেন না যার কারনে অনেকেরই রোগ বালাই ছাড়ে না।অনেকেই বলেন নিয়মিত মেথি খাওয়ার পরেও আমি কোনো উপকারই পাচ্ছি না। নিশ্চয় আপনি সঠিক নিয়মে মেথি পানি প্রাণ করছেন না বা মেথি খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানেন না। আজকের এই টপিকে আমি আপনাদেরকে মেথি খাওয়ার সঠিক নিয়ম গুলো তুলে ধরব। মেথি খেলে আপনার শরীলের কোন কোন নিদিষ্ট রোগ প্রতিরোধ করা যাবে আর মেথি ভূলেও কারা খেতে পারবেন না সকল তথ্য তুলে ধরবো আজকের এই টপিকের মধ্যে। মেথি কেন খাবেন মেথি খেলে নিদিষ্ট কোন কোন রোগ দোর করা যাবে আগে তা জানি।


১/মেথিতে থাকা যোগনীয় আঁশ ছলিওগাল ফাইবার রক্তে শর্করার শোশন দিড় করে। এটি ইনসুলিন এর কার্যকারীতা বাড়ায় ফলে এর রক্তে শর্করার পরিমান কমে যায়। 

২/ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মেথি নিয়মিত খাওয়া উচিত। কলোষ্টরল কমাতে সাহায্য করে গবেষনায় দেখা গেছে,মেথি খেলে খারাপ কোলেষ্টরল এলজিএল ও ট্রাইকে সাইড কমে যায়। এবং ভালো কোলেষ্টরল ভাড়ে।এটি হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ওজন ও কমায় মেথির আঁশ হজম দির করে ফলে দীর্ঘ  সময় ধরে পেট বরা থাকে।এটি খোদা কমিয়ে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহন রোধ করে।হজমের উপকার করে গ্যাস কোষ্ট কাঠিন্ন ও বদহজম কমাতে মেথি বিষন কার্যকর। মহিলাদের জন্য বিশেস উপকার, প্রসবের পর মায়ের বুকের দুধ বাড়াতে মেতি বিসন কার্যকর।ঋতুস্বাপের বেথা ও অনিয়ন্ত্রিত মাসিক নিয়ন্তনে এটি সাহায্য করে।পুরুষদের জন্য ও উপকার করে, মেথি টেস্ট ইস্টোরেল হরমোন এর মারতা বাড়াতে সাহায্য করে। যৌন শক্তি বৃদ্ধি ও  শুকরানু বাড়াতে সাহায্য করে।চুল ও ত্বকের জন্য উপকার, মেথি বিজিয়ে বাটা চুলে লাগালে খুশকি কমে  চুল শক্ত হয় ও চুল পরা কমে। এতে তাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।প্রদাহ কমায়, মেথিতে রয়েছে প্রদাহ নাশক উপাদান যা আথ্ররাইটিস ও জয়েন্টের বেথা কমাতে সহায়তা করে। রক্তস্বল্পতা দোর করে, মেথি আয়রনে সমৃদ্ধ তাই এনিমিয়া  বা রক্তস্বল্পতার জন্য আক্রান্ত  রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।একন বলবো মেথি কাওয়ার বেশ কয়েকটি অপকারীতা,১/ অতিরিক্ত রক্ত শর্করা কমে যেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা যদি ঔষধের পাশাপাশি বেশি করে মেথি খায় তবে হাইপো গ্লাসেনিয়া হতে পারে। অতিরিক্ত খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে যেমন : গ্যাস পাতলা পায়খানা বমি বমি ভাব ইত্যাদি হতে পারে। গর্ভবতী নারীদের জন্য ঝঁকি পূর্ণ । অতিরিক্ত মেথি খেলে গর্ভাশয় বা অসময়ে গর্ভ পাত হতে পারে গর্ভাবস্থায় মেথি খাওয়া নিষেধ। ২/এলারজির সমস্যা থাকলে,  কারো কারো মেথিতে এলারজি হতে পারে যেমন : চুলকানি ফুসকুরি বা সাসকষ্ট।ঔষধের সঙ্গে প্রতিকরীয়া করতে পারে। ডায়াবেটিস রক্তচাপ রক্তপাতলার হ্মেরতে এটি প্রভাব ফেলতে পারে।

৩/ গন্ধ সমস্যা,মেথি খাওয়ার পর গাম প্রস্রাব ও দুধে অসাভাবিক গন্ধ আসতে পারে।  এখন বলমো কখন ও কীভাবে মেথি খাওয়া উচিত।সকালে খালি পেটে রাতে বেজানো মেথি পানি ও দানা সকালে খালি পেটে খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্তন  ওজন কমানো ও হজম শক্তি উন্নত হয়। খাওয়ার পর খাবারের পর মেথি খেলে হজমে সহায়তা করে ও এসিডিটি কমায়।গুরা করে ও খাওয়া যায়।মেথির বিচ শুকিয়ে গুরা করে প্রতিদিন আদা চামচ করে পানির সাথে ও খেতে পারেন।তর কারিতে ব্যবহার করে ও খাওয়া যায়।যাদের জন্য বুলেও মেথি খাওয়া যাবে না। 

৪/ গর্ভবতী নারী, বিশেষ করে প্রথম তিন মাাসে মেথি খেলে গর্ভ পাতের সম্ভাবনা থাকে।ডায়াবেটিসের রোগী, অতিরিক্ত ঔষধ সেবন  কারি,যাদের ব্লাড সোগার নিয়ন্তনের ঔষধ চলছে তারা মেথি খেলে হঠাৎ শর্করা বিপতজনক ভাবে নেমে যেতে পারে।

 ৫/ এলারজি প্রবন ব্যাক্তি,যাদের ডাল জাতীয় খাবারে এলারজি হয় তাদের মেথি খেলে ও এলারজির সমস্যা হতে পারে।

৬/ রক্ত পাতলা করার ঔষধ সেবন কারী,যেমন: ওয়াড ফারিড এসপিরিড ইত্যাদি সেবন কারীরা মেথি খেলে রক্ত খরণ আরো বাড়ে। শিশুদের খেরতে সতর্কতা, খুব ছোট শিশুদের মেথি খাওয়ানো যাবে না।    সঠিক মাত্ররা কী এক দিনে আপনি কী পরিমান মেথি খেতে পারবেন, দৈনিক ৫ থেকে ১০ গ্রাম মেথি খাওয়াকে নিরাপদ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত খেলে পেট খারাপ ও অন্যান্য পারশকীয়া দেখা  দিতে পারে।ভেষজ উপাদান যেমন উপকারী তেমন অপকার ও হয় বেশি খেলে। আপনি যদি না জেনে মাসের পর মাস বছরের পর বছর খেতে থাকেন তা হলে আপনার শরীলে উপকারের চেয়ে হ্মতি  বেশি হয়ে থাকবে।সুতরাং সটিক মাত্রা ও নিয়ম মেনে মেথি খেলে এটি শরীলের জন্য আশীর্বাদ হতে পারে। আবার অসচেতন ভাবে খেলে হিতে বিপরীত ও হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পরিমিত মাত্রায় মেথি খাওয়া উচিত।









Post a Comment

0 Comments