বরই এই ফলটি প্রায় সবারই প্রিয়।এটা এমন একটা ফল যেটি কাঁচা হোক বা পাকা হোক যে কোনো অবস্থাই এটি খাওয়ার উপযোগি।এমনকি শুকনো বরই ও খাওয়া যায়। বরই এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুন ও অনেক উপকারিতা এবং কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। চলুন জেনে নেই প্রথমে বরই খাওয়ার উপকারিতা।
১/ অনিদ্রা থেকে মুক্তি। বরই খেলে ইনসুমনিয়া ও অনিদ্রা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।এর মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম বেইন কে শান্তি প্রধান করে যার ফলে ভালো ঘুম হয়।
২/বেইন কে সচল ও অদিক একটিপ করে থাকে বরই এর অজিবটল কোলিফেলল পদার্থ বেরেইন কে সচল করে তুলে।
৩/ রক্ত পরিশোদক করতে সাহায্য করে। বরই রক্ত পরিশোদক করতে সাহায্য করে বরই মৌসুম অনুযায়ী শেষ হয় তবে শুকনো করে সারা বছর খাওয়া যায়।রক্ত পরিশোদক করার জন্য শুকনো বরই খাওয়া উচিত।শুকনো বরই এর মধ্যে সেপোনিন অল্পা লইয়ে এবং প্রাইটার পেনেট উপাদান থাকে যা রক্ত পরিশোদক করতে সাহায্য করে।
৪/ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় বরই এর উপকারিতা গুলোর মধ্যে একটি হলো হৃদরোগের সমস্যা কমাতে গুরুপ্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।শরীরের পর্দাহ কমানোর জন্য প্রয়োজন ফাইটো ক্যামিকেল যা বরই এ রয়েছে এর পলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।এবং হার্ড এর অন্যান্য সমস্যার সমাধান দিতে বরই সাহায্য করে।
৫ হজমে সহায়তা করে বরই এ খাবারের পরিপাক এ র সহায়কে এনজাইমের উপস্থিত রয়েছে এর ফলে বরই খাবার হজম করতে সহায়তা করে।তবে একটা বিষয় মাতায় রাখতে হবে তা হলো বরই বরা পেটে খেতে হবে তাহলে সেই বরই খাবার হজমে সহায়তা করে।
৬/ হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড়ের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্যালসিয়ামের ও অভাব হয়। হাড়ের গঠন মজবুত রাখার জন্য ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন।বরই এ আছে ক্যালসিয়াম ফসফরাস আয়রন সাথে আরো ভিটামিন ও মিনারেল যা হাড়কে আরও মজবুত ও শক্ত রাখতে সাহায্য করে।
৭ / রোগ প্রতিরোধ হ্মতা বৃদ্ধি করতে বরই এর উপকারিতার মধ্যে আরও একটি হলো রোগ প্রতিরোধ হ্মতা বৃদ্ধি করে। বরই এ রয়েছে ভিটামিন সি তা বিভিন্ন সংক্রমন রোগ ও শরীলের বিভিন্ন প্রদাহ থেকে শরীলকে রহ্মা করে।আমরা জানি ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়াও বরইতে ভিটামিন ও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারনে এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ হ্মতা বৃদ্ধি করে। বরই একটি মৌসুমি অসুখ যেমন : সরদি কাশি ঠান্ডা থেকেও দেহকে সুরহ্মা করে।
৮ /রক্ত সঞ্চালন নিয়ন্তন করে, বরই এ রয়েছে বিভিন্ন ধরণের খনিজ উপাদান যেমন : আয়রন ফসফরাস শরীলের রক্ত উৎপান ও রক্ত সঞ্চালনের প্রাকরিয়া বৃদ্ধি করে।
৯ / ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে,বরই এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো এন্টিঅক্সিডেন্ট যা টিউমারের উপর সাইটো এক্সিস্ট ফরমাপ বৃদ্ধি করে। এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যার ফলে শরীলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
১০/ ওজন নিয়ন্তনে রাখতে,বরই এ ক্যালরির মাত্রা অনেক কম এর পাশাপাশি ফ্যাটের পরিমান কম থাকে।ওজন নিয়ন্তনে রাকার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের পথ অবলম্বন করে থাকে তবে ওজন নিয়ন্তনে রাখার জন্য বরই এর ভূমিকা অনেক।বরইএ ক্যালরির মাত্রা কম থাকায় ওজন থাকে নিয়ন্তনে। এবার আমরা জেনে নিব বরই খাওয়ার অপকারিতা সম্পরকে।বরই এর যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি এর অপকারিতা ও রয়েছে তা হলে আসুন জেনে নিই বরই এর কিছু অপকারিতা ১/বরই একটি টক জাতীয় ফল। বরই এর অপকারিতা গুলোর মধ্যে হলো মিষ্টি বরই বা টক বরই সব বরইতে রয়েছে কিছু সংহ্মক এসিড। বরই টক জাতীয় ফল হওয়াই এটি খালি পেটে খাওয়া উচিত নয় তা ছাড়া গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।২/ আমাদের শরীলের জন্য যে কোনো কিছু পরিমিত খাওয়া ভালো। পরিমানের চেয়ে বেশি খেলে তা শরীলের জন্য হ্মতি বয়ে আনে।ঠিক তেমনি ভাবে বরই বেশি খেয়ে নিলে পেট ফুলে যেতে পারে এর ফলে এক জন ব্যাক্তি খুব সহজে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।বরই এর অপকারিতা খুব বেশি নয় এই দুইটি নিয়ম মেলে চললেই আপনি বরই খেতে পারবেন। আসুন এই বার জেনে নেই কী পরিমান বরই খাবেন সব রকম খাবার খাওয়া জরুরি পরিমিত পরিমানে। বেশি খেলে আপনার শরীলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার কম খেলেও খাদ্যের অভাবে রোগ হতে পারে। তাই আপনাকে পরিমিত পরিমানে বরই খেতে হবে।

0 Comments