Recents in Beach

জেনে নিন কোন শাকের কী কী গুনা গুন রয়েছে





শীত কালিন সবজি গুলোর মধ্যে শাক অন্যতম কম বেশি আমরা সকলেই শাক খেতে পছন্দ করি। শাক রান্ন করে অনেকেই আবার সোপের মত করে খাই আবার অনেকেই ভাজি কিংবা মাছের সাথে রান্না করেও খেতে পছন্দ করে। তবে যে এভাবেই খান না কেন শাক শরীলের জন্য অনেক উপকারি। নিয়মিত শাক খেলে নানা ধরনের রোগ বেদী দোর হয় শরীল ও সুস্থ থাকে। পালংশাক অন্তের বিতরে জমে থাকা মল সহজে বের করে দিতে সাহায়তা করে।যার কারণে যাদের কুষ্ঠ কাঠিন্ন আছে তাদের হ্মেরতে এই শাক খুব উপকারি আবার পালংশাকের বীজ কৃমি ও বল্হুমুত রোগ নিরাময় করে।এর কচিপাতা ফুসফুস  কন্ঠনালির সমস্যা ও শরীলের জালাপোড়ার সমস্যা দোর করে।পালন শাক জন্ডিসে ও বিশেস উপকারি। পোড়া গায়ে হ্মত স্থানে ও ভোণে বা কোথায় বেথাই কালচে হয়ে গেলে টাটকা পালন পাতার রসের প্রলেপ লাগালে উপকার পাওয়া যায়।পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ বি সি ই এবং আয়রন।এজন্য পালন শাক খেলে রক্তে আয়রনের মাত্ররা বাড়ে।


লাল শাক রক্তে হিমোগ্লোভিন বাড়ায়।ফলে যাদের রক্ত সল্পতা বা এমিনিয়া রয়েছে তারা নিয়মিত লাল শাক খেলে রক্ত সল্পতা পূরণ হয়।কলমি শাকের ও রয়েছে নানা গুন। ফোড়া হলে কলমি পাতা ও ইকটু আদা বেটে ফোড়ার চার পাশে লাগালে ফেড়া গলে যাবে এবং পোচ ভেরিয়ে গলে যাবে।পিপড়া মৌমাছি কিংবা পোকা মাকড় কামড়ালে কলমি শাকের পাতা ডগা সহ কছলিয়ে লাগালে যন্ত্রনা কমে যাবে।এছাড়াও কুষ্ঠ কাঠিন্ন হলে কলমি শাকের সাথে আখের গোড় মিশিয়ে সকাল বিকাল এক সপ্তাহ খেলে ভালো উপকারিতা পাওয়া যাবে।আামাশয় হলে ও এর সরবত ভালো উপকার করে। প্রসূতি মায়েদের সন্তানেরা যদি দুধ কম পায় তাহলে কলমির শাক রান।না করে খেলে মায়ের দুধ বেড়ে জাবে।কচুর শাকে প্রচুর ভিটামিন সি থাকায় এই শাকের লোহ দেহ করতীক দিপাককীত হয়। এছাড়া জরের সময় রোগীর দেহের তাপমাত্রা কমাতে দোত কচু  খাওয়ালে বেশ উপকার পাওয়া যায়। অনেক সময় ঊল কচুর রস উচ্চ রক্ত চাপের রোগীকে প্রতিসেদক হিসেবে খাওয়ানো হয় এতে বেশ ভালো উপকার পাওয়া যায়।তাই নিয়মিত শাক খান এবং সুস্থ ও সাবলিল দেহের অধিকারী হন।সুস্থ শরীল সবল মন বাঁচতে হলে প্রয়োজন।





Post a Comment

0 Comments