Recents in Beach

মানব দেহের জন্য কেন ডালিম খাওয়া জরুরি



ডাক্তারের কাছ থেকে স্বাস্থ্য সম্পর্কৃত যে কোনো পরামর্শ নিতে চাইলে ডাক্তার খাবার তালিকায় পুষ্টি গুন সমৃদ্ধ খাবার রাখার পরামর্শ দেই। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফলের মধ্যে রয়েছ ডালিম বা আনার। ডালিমের খোসা ছাড়িয়ে প্রতিটি ধানা বের করে খাওয়া বেশ কষ্ট সাধ্য হলে ও এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতার কথা জানলে ভাববেন এতটুকু পরিশ্রম ত দেওয়াই যায়। ডালিমে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফাইবার ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ যা শাস্থ ও ত্বকের জন্য খুবি উপকারি।একটি মাঝারি ছাইজের ডালিমে ২৩৪ ক্যালরি ৪.৭ গ্রাম প্রোটিন ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন এবং ১১.৩ গ্রাম ফাইবার থাকে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য পরিমানের আয়রন ও ভিটামিন সি ফলে ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস এবং পটাশিয়াম পাওয়া যায়।ফল হিসেবে খাওয়ার পাশাপাশি ডালিম ফোড সালাত জোশ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। রক্তচাপ নিয়ে সমস্যায় থাকলে ডালিম হতে পারে আপনার খাবার টেবিলের নিত্য দিনের খাবার।কারণ ডালিম রক্তের কলুষ্টেরল এর মাত্ররা কমিয়ে আনে ও রক্তে এইচডিএল নামের এক ধরনের কলুষ্টেরল  সরবরাহ করে যা উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে স্টোকের সম্ভাবনা কমায়। 


এছাড়াও ডালিম টেরিন এন্টুসায়ানিন্ট ও পলিফেলুসের ভালো উৎস  যা আপনার হৃদয় কে রাখে সুস্থ। ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধি গুনাগুন রয়েছে ডালিমে রসে।শরীলের হ্মতিকর ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া বিরোদ্ধে লড়ার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ হ্মতা বাড়াতে সাহায্য করে ডালিমের রস।এছাড়া ডালি মের রস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। বিশেষ করে ফুসফুস ও স্তন ক্যান্সারের বিরোদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুললে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে শরীলের কোনো কোষ হ্মতি গস্থ হলে ডালিমের রস তা সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।ডালিমের রস ক্যান্সারের সেল তৈরি হতে দেই না। 





বিশেস করে মূত্র নালীর ক্যান্সার দমনে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে।এক গবেষণায় দেখা গেছে টানা ৪ সপ্তাহ বা প্রায় এক মাস ডালিমের রস খেলে সৃতি শক্তি বাড়ে।হার্ড সার্জারি বা আলসেইমাস ডিজিসে আক্রান্ত ব্যাক্তি ডালিম খেলে বিশেষ উপকার পেতে পারে।সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি  রোধ করে ত্বক কে সম্ভাব হ্মতির হাত থেকে রহ্মা করে। এটি কোলাজেম ও এলাস্টিন উৎপাদনেও সাহায্য করে। এ দুটি উপাদান ত্বক কে সজিব ও কোমল রাখে।ডালিমে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীলের সকল জীবানুকে অপসারণ করে।ডালিমের মধ্য কার এলারজিক এসিড  ত্বকের টিউমার হওয়ার ঝুঁকি কমায়। আমরা জানি ভিটামিন সি শরীলের রোগ প্রতিরোধ হ্মতা বাড়ায়।প্রতিদিন একটি ডালিম খেলে শরীলে ১৭ শতাংশ ভিটামিন সি শরীলে প্রবেশ করে একি সাথে ডালিম ঠান্ড ও সরদি কাশির প্রকোপ থেকে রহ্মা দেই।যারা ডায়াবেটিস এর রোগি তারা অনায়াসে খেতে পারেন ডালিম কারণ এতে আছে ড্রাইটি ফাইবার যা রক্তে শর্করার পরুমান কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্তনে রাখে। প্রতিদিন ডালিম খেলে শরীলে পর্যাপ্ত পরিমানের পুষ্টি প্রবেশ করে ও এর  মধ্য কার উপাদান শরীলে বারতী মেয়াদ জমতে দেই না। ডালিম বিপাক প্রক্রিয়াকে শুষ্ট ভাবে পরিচালনা করে। এটি এটু ডায়রিয়া ও ববের উপক্রম কমায় এছাড়াও এটি পেটের যে কোনো সমস্যা কমাতে সহ্মম।ত্বকের রক্তের সঞ্চলন বাড়ায় ও ত্বক এর সুন্দয্য বাড়ায় ডালিম। উজ্জ্বলতা বাড়ানের পাশাপাশি ত্বকে জ্বর জ্বরে ভাব ও এনে দেই ডালিমের রস।








Post a Comment

0 Comments